শনিবার, ২৮ মে, ২০১১

চাঁদপুর জেলা

রচনা - কামরুল আলম

আমার প্রথম ব্লগ হিসেবে চাঁদপুর দিয়া সুরু করছি। তথ্যটি wikipedia থেকে নেয়া। wiki তে আমি ই এতি সম্পাদনা করেছিলাম।


জেলার পটভূমি

মেঘনা, ডাকাতিয়া, ধনাগোদা নদীর কোল জুড়ে ১৭০৪.০৬ বর্গ কিমি আয়তনের ঘন সবুজ ভূখন্ড নাম চাঁদপুর। এই ভূখন্ডের বুকে পরম যতন আর আদরের মাঝে বসবাস ২৬,০০,২৬৩ জন মানুষের। আকাশের চাঁদ জ্যোৎস্না হয়ে ঝরে পড়ে এই সবুজ ভূখন্ডে। আচ্ছাদিত করে রাখে হাজার বছরের বিকশিত সভ্যতার এক সমৃদ্ধ জনপদকে। স্নিগ্ধ আলোর উৎস হচ্ছে চাঁদ, লোকালয়, নিকেতন আলয় অথবা গ্রাম জনপদ হচ্ছে পুর। এ দুয়ের সমন্বয়ে গড়া জনপদ হচ্ছে চাঁদপুর। ফিরে তাকাই চাঁদপুরের ইতিহাস-ঐতিহ্যের দিকে।


চাঁদপুর জেলার ম্যাপ



চাঁদপুরের নামকরণ:
১৭৭৯ খ্রি. ব্রিটিশ শাসনামলে ইংরেজি জরিপকারী মেজর জেমস্ রেনেল তৎকালীন বাংলার যে মানচিত্র এঁকেছিলেন তাতে চাঁদপুর নামে এক অখ্যাত জনপদ ছিল। তখন চাঁদপুরের দক্ষিণে নরসিংহপুর নামক (যা বর্তমানে নদীগর্ভে বিলীন) স্থানে চাঁদপুরের অফিস-আদালত ছিল। পদ্মা ও মেঘনার সঙ্গমস্থল ছিল বর্তমান স্থান হতে প্রায় ৬০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে। মেঘনা নদীর ভাঙ্গাগড়ার খেলায় এ এলাকা বর্তমানে বিলীন হয়েছে। বার ভূঁইয়াদের আমলে চাঁদপুর অঞ্চল বিক্রমপুরের জমিদার চাঁদরায়ের দখলে ছিল। এ অঞ্চলে তিনি একটি শাসনকেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন। ঐতিহাসিক জে. এম. সেনগুপ্তের মতে, চাঁদরায়ের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছে চাঁদপুর। অন্যমতে, চাঁদপুর শহরের (কোড়ালিয়া) পুরিন্দপুর মহল্লার চাঁদ ফকিরের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম চাঁদপুর। কারো মতে, শাহ আহমেদ চাঁদ নামে একজন প্রশাসক দিল্লী থেকে পঞ্চদশ শতকে এখানে এসে একটি নদীবন্দর স্থাপন করেছিলেন। তার নামানুসারে নাম হয়েছে চাঁদপুর। তিনি বাস করতেন পুরিন্দপুর এলাকায়। হাজীগঞ্জের ফিরোজশাহী মসজিদ মুসলিম স্থাপত্য কীর্তির অন্যতম নিদর্শন। যেটি ফখরুদ্দীন মোবারক শাহের দেওয়ান ফিরোজখান লস্কর নির্মাণ করেছেন বলে শিলালিপি থেকে জানা যায়। হাজীগঞ্জ উপজেলাধীন অলিপুর গ্রামে প্রখ্যাত মোঘল শাসক আব্দুল্লাহর প্রশাসনিক সদর দপ্তর ছিল। এখানে রয়েছে বাদশাহ আলমগীরের নামাঙ্কিত বিখ্যাত আলমগীরি পাঁচগম্বুজ মসজিদ, শাহাজাদা সুজা স্থাপিত তিনগম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ। মোঘল আমলের বীর সেনানায়কদের শানবাঁধানো মাজার। বর্তমানে অলিদের মাজার নামে খ্যাত। ব্রিটিশ আমলে প্রশাসনিক পূর্ণবিন্যাসের ফলে ১৮৭৮ সালে প্রথম চাঁদপুর মহকুমার সৃষ্টি হয়। ১৮৯৬ সালের ১ অক্টোবর চাঁদপুর শহরকে পৌরসভা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৮৪ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি চাঁদপুর জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।



বর্তমান চাঁদপুর প্রাচীন বঙ্গে সমতট রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত ছিল। খ্রিস্টিয় সপ্তম শতাব্দীর দ্বিতীয় পাদের শেষদিকে চৈনিক পরিব্রাজক ওয়ান চোয়াঙ সমতট রাজ্যে আগমন করেছিলেন বলে তাঁর ভ্রমণ বৃত্তান্তে পাওয়া যায়। তিনি সমতটকে সমুদ্র তীরবর্তী নিম্ন আদ্র-ভূমি রূপে বর্ণনা করেছেন যা এই অঞ্চলকে বুঝায়। প্রাচীন বাংলার গুপ্ত পাল ও সেন রাজবংশের রাজারা এই অঞ্চল শাসন করেছেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে এলাকার কোনো স্বতন্ত্র আদিনাম সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।


ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ-বিন-বখতিয়ার খিলজী কর্তৃক বঙ্গ বিজয়ের পর সমগ্র বাংলা মুসলিম শাসনের অধিকারে আসার সাথে সাথে এ অঞ্চলও স্বাভাবিকভাবে মুসলিম শাসনের অন্তর্ভূক্ত হয়। বিশেষ করে সুলতান ফখরুদ্দীন মোবারক শাহ এ অঞ্চলে শাসন করেছেন এমন প্রমাণ ইতিহাসে রয়েছে।


জে. এফ. ব্রাইনী সি. এস.-এর মতে রাজা টোডরমল ১৫৮৮ খ্রি. মোগল প্রশাসনের জন্যে ১৯টি বিভাগের প্রবর্তন করেন। এ ১৯টি বিভাগের মধ্যে একটি বিভাগ হলো সোনারগাঁও সরকার এবং এর মধ্যে ত্রিপুরা ও নোয়াখালী অন্তর্ভূক্ত ছিল। ১৭২২ খ্রি. পর্যন্ত টোডরমলের মূল সরকার এবং শাহ সুজা কর্তৃক ১৬৫৮ সালে সংযুক্ত ১৩টি চাকলা বা সামরিক অধিক্ষেত্রের ১টি ঢাকা বা জাহাঙ্গীর নগর নামে পরিচিত ছিল।


১৯৬০ খ্রি. পর্যন্ত জেলার নাম ছিল ত্রিপুরা জেলা। তখন এ জেলা ৪টি মহকুমা নিয়ে গঠিত ছিল। তা হলো: সদর উত্তর, সদর দক্ষিণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুর। তখন ২১টি থানা ও ৩৬২টি ইউনিয়ন কাউন্সিল ছিল। চাঁদপুর মহকুমায় ৫টি থানা ছিল। তা হলো- চাঁদপুর, ফরিদগঞ্জ, হাজীগঞ্জ, কচুয়া ও মতলব।

মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ২৮ মার্চ থেকে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চাঁদপুর শত্রুমুক্ত হতে থাকে। ৭ এপ্রিল সকাল ৯টায় পাক হানাদার বাহিনী প্রথম চাঁদপুরের পুরাণবাজারে বিমান হামলা চালায়। চাঁদপুরের বেশ কয়েকটি স্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে পাক হানাদার বাহিনীর সম্মুখ যুদ্ধ হয়। এদের মধ্যে বাবুরহাট, টেকনিক্যাল হাইস্কুল, বাখরপুর মজুমদার বাড়ি, ফরিদগঞ্জ-এর গাজীপুর ওটতলী নামক স্থান অন্যতম। ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১০টায় চাঁদপুর সম্পূর্ণরূপে শত্রুমুক্ত হয়। ১৯৮৪ সালে চাঁদপুর মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত হয়।





ভৌগোলিক সীমানা

ভৌগোলিক অবস্থানের দিক থেকে চাঁদপুর জেলা একটি উল্লেখযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থিত এবং একাধিক বৈশিষ্ট্যে মহিমান্বিত। যার ফলে আজ থেকে শতাধিক বছরেরও আগে চাঁদপুর পৌরসভা হিসেবে উন্নীত হয়। চাঁদপুর জেলার সম্পদ ও সমৃদ্বির আরেক প্রমান শতাব্দী প্রাচীন চাঁদপুর পৌরসভা। জেলার পূর্ব সীমান্ত লাকসাম থেকে প্রবাহিত সর্পিল গতিতে স্রোতস্বিনী ডাকাতিয়া চাঁদপুর শহরকে দ্বিধা বিভক্ত করে মেঘনার মোহনায় সঙ্গমে লিপ্ত হয়। নদীর দু’পাড়ে ঐতিহাসিক কারনণই গড়ে ওঠে পুরানবাজার আর নতুনবাজার।
চাঁদপুর জেলা ১৭০৪.০৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে গঠিত। এটি উত্তরে মুন্সিগঞ্জ এবং কুমিল্লা, দক্ষিণে নোয়াখালী, লক্ষীপুর, বরিশাল জেলা, পূর্বে কুমিল্লা জেলা এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী ও শরিয়তপুর এবং মুন্সিগঞ্জ জেলা দ্বারা বেষ্টিত। চাঁদপুর জেলা বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য দুটি নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত। পদ্মা ও মেঘনা নদী দুটি চাঁদপুর শহরের কাছে এসে মিশেছে। মেঘনা নদী ডাকাতিয়া নদী, ধোনাগোদা নদী, মতলব নদী সাথে যুক্ত।





   
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

চাঁদপুরে ৬ টি পৌরসভা, ৬০ টি ওয়ার্ড, ১৯৫ টি মহল্লা, ৮ টি উপজেলা, ১ টি থানা, ৮৭ টি ইউনিয়ন পরিষদ এবং ১২২৬ টি গ্রাম রয়েছে।



এই জেলা আটটি উপজেলা নিয়ে গঠিত। এগুলো হচ্ছে:

চাঁদপুর সদর উপজেলা

হাজীগঞ্জ উপজেলা

কচুয়া উপজেলা

ফরিদগঞ্জ উপজেলা

মতলব উত্তর উপজেলা

মতলব দক্ষিণ উপজেলা

হাইমচর উপজেলা এবং

শাহরাস্তি উপজেলা



ধর্মীয় সংখ্যা (১৯৯১)

মুসলিম-৯২.৫৫%, হিন্দু-৭.১৮%, বৌদ্ধ-০.০৬%, ক্রিস্টান-০.০৭% এবং অন্যান্য-০.১৪%






চাঁদপুর জেলার শিল্প ও বাণিজ্য



চাঁদপুর জেলার প্রচুর পরিমাণ পাট উৎপন্ন হয় এবং ক্রয়-বিক্রয়ের বৃহৎ কেন্দ্র গড়ে উঠায় এখানে স্থাপিত হয়েছে ডব্লিউ রহমান জুট মিলস, ষ্টার আল কায়েদ জুট মিলস্ এবং হাজীগঞ্জের হামিদিয়া জুট মিলস। চাঁদপুর পুরাণ বাজার, নতুন বাজার, হাজীগঞ্জ ও ফরিদগঞ্জ এলাকায় স্থাপিত হয়েছিল বিশাল পাটের আড়ৎ। এখানে অতীতে তেল পরিশোধন, লবণ পরিশোধন কারখানা ছিল। উপমহাদেশের বিখ্যাত পাট ক্রয় কোম্পানী র‌্যালি ব্রাদার্স, আরচীন কোম্পানী ও ইস্পাহানীর ক্রয়কেন্দ্র ছিল চাঁদপুরে।



চাঁদপুর ইলিশ মাছের খ্যাতি দেশজোড়া। মেঘনা পদ্মার মিলনক্ষেত্রে প্রচুর রূপালী ইলিশ পাওয়া যায়। যাহা দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানী করা হচ্ছে। বর্তমানে ইলিশ ও চিংড়ি চাঁদপুরের সেরা রপ্তানী পণ্যে পরিণত হয়েছে। মাছ ব্যবসায়ও মাছের রপ্তানীকে ঘিরে এখানে গড়ে উঠেছে মৎস্য হিমায়িতকরণ কারখানা, অসংখ্য বরফকল জাল তৈরীর কারখানা। চাঁদপুরের বর্তমান শিল্প ও বাণিজ্যের অবস্থা নিম্নে দেওয়া হলোঃ

হাইমচর উপজেলা

শিল্প-কারখানাঃ স’ মিল ০৭ টি। বরফ কল ০৮ টি।

কুটির শিল্প, বাঁশের কাজ, স্বর্ণকার, কাঠের কাজ ইত্যাদি শিল্প বিদ্যমান।



হাজীগঞ্জ উপজেলা


শিল্প-কারখানাঃ জুট মিল ০১ টি। বিড়ি ফ্যাক্টরি- ০২ টি। ইটের ভাটা ০৬ টি।

কুটির শিল্প, বাঁশের কাজ, স্বর্ণকার, কাঠের কাজ ইত্যাদি শিল্প বিদ্যমান।



কচুয়া উপজেলা


শিল্প-কারখানাঃ বরফ কল ০৩ টি। হিমাগার- ০১ টি।

কুটির শিল্প, বাঁশের কাজ, স্বর্ণকার, কাঠের কাজ ইত্যাদি শিল্প বিদ্যমান।



ফরিদগঞ্জ উপজেলাঃ


শিল্প-কারখানাঃ বরফ কল ০১ টি। আইসক্রিম কারখানা ০২ টি। ধান কল ২৩টি।

কুটির শিল্প, বাঁশের কাজ, স্বর্ণকার, কাঠের কাজ ইত্যাদি শিল্প বিদ্যমান।



চাঁদপুর সদর উপজেলাঃ


শিল্প-কারখানাঃ জুট মিল- ০২ টি। বরফ কল ০৩ টি। আইসক্রিম কারখানা ০৩ টি। মাঝারী শিল্প- ২১০ টি। চাল ও আটা মিল- ১৬০ টি।

কুটির শিল্প, বাঁশের কাজ, স্বর্ণকার, কাঠের কাজ ইত্যাদি শিল্প বিদ্যমান।



শাহরাস্তি উপজেলাঃ


কাঠের দ্রব্যাদি প্রতিষ্ঠান- ৫৫১ টি।

ওয়ারিং প্রতিষ্ঠান- ২৫ টি।

শাহরাস্তি উপজেলায় মহিলাদের শ্রমে এবং পারিবারিক উদ্যোগে রেশম গুটি উৎপাদন করা হয়।



অর্থনীতি


চাঁদপুর জেলার অর্থনীতি মূলত কৃষিভিত্তিক। নদীতীরবর্তী এলাকা বলে প্রায় ৩০% মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মতস্য শিল্পের সাথে জড়িত। তাছাড়াও উল্লেখযোগ্যভাবে অনেক ব্যবসায়ী বিদ্যমান। জেলা সদরে মাছের বহু আড়ত আছে যা জেলার অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি তাছাড়া পুরান বাজারে কিছু চালের মিল, পাটের মিল এবং ছোটখাট বহু শিল্পকারখানা রয়েছে। মেঘনার পাড়ের চাঁদপুর দেখতে অনেক সুন্দর। সর্বনাশী মেঘনা প্রতি বছর চাদপুরের আয়তন কমিয়া দিচ্ছেতারপরেও মেঘনা চাদপুরের জন্য আশীর্বাদ । মেঘনার পাড়ের চাঁদপুর প্রতি বর্ষায় পানিতে ডুবে যায়। আপাত দৃষ্টিতে সবার কাছে এটা দুর্দশা মনে হলেও চাঁদপুর বাসী হিসেবে সবাই এটাকে আশীর্বাদ হিসেবে মেনে নিবে। কারন বর্ষা কালে চাঁদপুর মাছের মাতৃভূমি হয়ে যায়। অন্তত কারও খাদ্যের অভাব হয় না। তারপর ও একেবারে হত দরিদ্র মানুষের কথা আলাদা।


কৃতী ব্যক্তিত্ব


লে. কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরী (৮ নং সেক্টর কমান্ডার)

মেজর (অব) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম (১ নং সেক্টর কমান্ডার)

আ: মালেক (ইংলিশ চ্যানেল বিজয়ী সাতারু)

নাসিরূদ্দিন (সওগাত পত্রিকার সম্পাদক)

মিজানুর রহমান চৌধুরী (সাবেক প্রধান মন্ত্রী)

অশ্বিনী কুমার চক্রবর্তী

কবির বকুল, গীতিকার ও সাংবাদিক

ড. মুনতাসীর মামুন, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আবু আলী ইবন সিনা , লেকচারার, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়

সওগাত সম্পাদক নাসির উদ্দিন

বেগম সম্পাদিকা নূরজাহান বেগম

সুরেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী, জমিদার, ফরিদগঞ্জ জমিদার বাড়ি

ড. মাহফুজুল হক, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

অধ্যক্ষ এ ডব্লিউ এম তোয়াহা মিয়া, শিক্ষাবিদ

আলাউদ্দিন আরিফ, সাংবাদিক

কামরুল আলম খান,


চিত্তাকর্ষক স্থান

#বড়স্টেশন মোলহেড  নদীর মোহনা (চাঁদপুর সদর), 

#জেলা প্রশাসকের বাংলোয় অবস্থিত দুর্লভ জাতের নাগলিঙ্গম গাছ।

#চাঁদপুর জেলার ঐতিহ্যের প্রতীক ইলিশ চত্বর।

#প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্ন সম্পদ এলাকা 

#মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মারক।




প্রশাসনিক বিভাগ

[চট্টগ্রাম বিভাগ| চট্টগ্রাম]

আয়তন (বর্গ কিমি)

 ১৭০৪.০৬

জনসংখ্যা

মোট : ২২,১০,১৬২

পুরুষ:৪৮.৬৭%

মহিলা: ৫১.৩৩%

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা:

বিশ্ববিদ্যালয়: ০

কলেজ : ৩৯

মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ২২০

মাদ্রাসা : ১,১৫৭

শিক্ষার হার
৩৭.৮ %

প্রধান শস্য






ধান, পাট, গম, আখ



রপ্তানী পণ্য

নারিকেল, চিংড়ি, ইলিশ মাছ








চাঁদপুর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।


তথ্যসূত্র
চাঁদপুর জেলা তথ্য বাতায়ন: জেলার পটভূমি
রচনা- কামরুল আলম

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

you can make a sound