শনিবার, ২৮ মে, ২০১১

অনেক ডলার কামানোর উপায়

রচনা - কামরুল আলম




আজকাল যেখানেই যাই , শুধুই টাকার কথা শুনি। সবার মুখেই টাকা আর টাকা। কে কিভাবে টাকা রোজগার করবে সেটাই শুধু ভাবার বিষয়। কিন্তু সবাই চায় বিনা পরিশ্রমে টাকা পেতে !!! এটা কি সম্ভব ??? হ্যাঁ, সম্ভব । আপনি ও পারবেন অনেক টাকার মালিক হতে এবং সেটা বিনা পরিশ্রমে।



কিভাবে ??? হ্যাঁ , বলছি। টাকা নয় , নগদ ডলার এবং অনেক ডলার। ডলার দেখুন



এ ডলার গুলু আপনার করে নিতে চান??? তাহলে বসে পরুন আপনার কম্পিউটার নিয়ে। আপনি ও আয় করতে পারবেন অনেক ডলার। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে শুধু ডলার উড়ছে। হাত বাড়িয়ে নিয়ে নিন এসব ডলার



অনলাইন এ ডলার কামানো অনেক সহজ ব্যাপার। সবাই অনলাইন থেকে শুধু ডলার কামাচ্ছে। বিনা পরিশ্রমে কামাচ্ছে ।  তো আপনি বাদ থাকবেন কেন???


আরও টাকা কামিয়ে নিন। কম্পিউটার এর কাজগুলো ভালভাবে শিখে কামাতে চলে আসুন অনলাইন এ । শুধু ইন্টারনেট ব্রাউস শিখেই টাকা কামানোর চিন্তা করবেন না তাহলে ডলার শুধু আপনার চোখের সামনে উড়বেই। ধরতে আর পারবেন না। আমার কথা শুনে আপনি নিরুৎসাহিত হবেন না। কাজ জানলে অবশ্যই ডলার কামাতে পারবেন কিন্তু বিনা পরিশ্রমে ডলার আয়ের চিন্তা করবেন না।
এ সাইটে এটা আমার প্রথম পোস্ট। বাস্তব কথা বলে কষ্ট দিলে ক্ষমা করবেন।

চোঁখ দিয়ে দেখতে চাইলেই বাদুড়ের বিপর্যয়

রচনা - কামরুল আলম


 বাদুড় জন্মান্ধ। শব্দের প্রতিধ্বনির মাধমে চলা ফেরা করে। শব্দের গতি প্রতি সেকেন্ডে সাধারন তাপমাত্রা (২০ ডিগ্রি) ও চাপে ৩৪৩ মিটার। বাদুড় নিজের পাখায় শব্দ করে এবং সেই শব্দ কত সময় পড়ে ফিরে আসে তার উপর ভিত্তিকরে সামনের বস্তু সম্পর্কে নিশ্চত হয়। অনেক সময় দেখা যায় কোন বিদ্যুতের তারের ধাক্কা খেয়ে বাদুড় মারা গেছে। বিদ্যুতের তার সরু হওয়ায় এটিতে শব্দ বাধা প্রাপ্ত হয় না এবং বাদুড় বুঝতেও পারে না। আর তাই মৃত্যু বরণ করে।

অন্ধকারে অপেক্ষাকৃত সঠিকভাবে চলতে পারে

বেশ কিছু বাদুড় অবশ্য চোখে কিছু কিছু দেখতে পায়। তবে তারাও শব্দ তরঙ্গের সাহায্যে চলাফেরা করে। একদল পরীক্ষক পরীক্ষা করে দেখতে পায় যে, অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশে বাদুড় সূক্ষভাবে চলাফেরা করতে পারে।


বেশ কিছু বাদুড়কে বিভিন্ন আলোর পরিবেশে লক্ষ্যবস্তুতে পাঠানোর সময় দেখতে পান যে (যে সব বাদুড় চোখে দেখে তারা) উজ্জল আলোতে লক্ষ্যবস্তু সম্পর্কে সঠিক ধারনা লাভ করতে পারেনি এবং লক্ষ্যবস্তুতে যাওয়ার আগে অনেকেই পড়ে যায়। মৃদু আলোতে সঠিকভাবে চলতে পেরেছে।
নেশাগ্রস্ত আবস্থায় সঠিকভাবে চলতে পারে

বাদুড়ের আরও একটা মজার বেপার আছে। ২০০৯ সালে এপ্রিল মাসে সালিভা ও তার সহযোগিরা ছয় প্রজাতির ১০৬ ছয়টি বাদুড়ের উপর পরীক্ষা চালান। এদেরকে এলকোহল খাওয়ানো পর উড়তে দিলে তারা স্বাভাবিকের চেয়ে সঠিকভাবে পৌছে যায় লক্ষ্যবস্তুতে।